My ClickBD
(প্রতি প্যাকের মূল্য ২০০ টাক। একত্রে দুই প্যাক কিনলে সারা দেশে ফ্রী হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে ১০০টাকা বিকাশ করতে হবে, আমরা কুরিয়ার করে আপনার কাছে পাঠিয়ে দিব। পণ্য হাতে পেয়ে বাকী ৩০০ টাকা পরিশোধ করবেন। এ ব্যাপারে কথা বলুন এই নাম্বারে মোবাইলঃ ০১৭৩৯১৬৪৩৮৮) উপাদান ঃ গাছের বৃদ্ধি, পুষ্টি ও ফলনের জন্য ১৬টি অপরিহার্য খাদ্য উপাদানের মধ্যে “মাটির পুষ্টি”-তে অনুমোদিত ১১টি অনুখাদ্য বিদ্যমান। যথাঃ নাইট্রোজেন, পটাশ, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, সালফার, ক্যালসিয়াম কার্বনেট, কপার, আয়রণ, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, বোরণ ও ম্যাগনেসিয়াম। স্বাভাবিক সার ব্যবহারের পাশাপাশি “মাটির পুষ্টি” ব্যবহার করলে আশানুরূপ ফলন বাড়ে। প্রতি গ্রামে (১০০০ মি.গ্রা.) রয়েছে ঃ ক্যালসিয়াম ২৩১.০০ মি.গ্রা. ম্যাঙ্গানিজ ২০০.০০ মি.গ্রা. দস্তা ১২৭.৫০ মি.গ্রা. সালফার ১২৬.০০ মি.গ্রা. কপার ৪৫.০০ মি.গ্রা. বোরণ ৪০.০০ মি.গ্রা. ম্যাগনেসিয়াম ২৪.০০ মি.গ্রা. লৌহ ২১.২৫ মি.গ্রা. এন্টিমনি ৫.০০ মি.গ্রা. কোবাল্ট ০.২৫ মি.গ্রা. মলিবডেনাম ০.১০ মি.গ্রা. অন্যান্য ১৭৯.৯০ মি.গ্রা. প্রয়োগ ক্ষেত্র ঃ সব ধরনের গ্রীষ্ম ও শীতকালীন শাকসব্জি, রজনীগন্ধা, গোলাপ, সূর্যমূখী, গাঁদা সহ সব ধরণের ফুলগাছ চাষের একমাত্র অনুসার। প্রয়োগ সময় ঃ মাটি তৈরী করার সময় অথবা যে কোন গাছ রোপনের আগে বা পরে মাটির ফলন বৃদ্ধিতে সহায়ক হিসেবে মাটির পুষ্টি ব্যবহার করুন। যেভাবে ব্যবহার করতে হবে ঃ মাটিতে গাছ রোপনের সময় প্রস্তুতকৃত মাটি কিংবা টবের মাটি তৈরির সময় প্রতি কেজি মাটির সাথে ১ স্কুপ (প্যাকেটের সাথে দেয়া চামচ) “মাটির পুষ্টি” মিশিয়ে মাটি তৈরি করুন। এভাবে সাধারণ মাপের একটি টবের মাটি তৈরি করতে ৫ স্কুপ “মাটির পুষ্টি” প্রয়োজন হয়। গাছ লাগানোর পর প্রতি মাসে ১ স্কুপ “মাটির পুষ্টি” গাছের চারদিকে আধা ইঞ্চি মাটির নিচে মিশিয়ে দিন। নিয়মিত পানি ব্যবহার করুন। নিয়মিত “মাটির পুষ্টি” ব্যবহার করলে নিচের উপকারিতা পাওয়া সম্ভব- *মাটির গুনাগুন উন্নত হয়, এতে সার ও পানির ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। * গাছের খাদ্য ভান্ডার হিসেবে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা দীর্ঘ দিন ধরে গাছ ব্যবহার করতে পারে। * গাছ দ্রুত বড় হতে পারে, মাটির রস মজুত রাখতে সহযোগিতা করে। * ফুল গাছে ব্যবহারে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় এবং ফুল ও ফল বড় হয়। * গাছের অনুখাদ্য উপাদানের উৎস হিসেবে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, এটি ব্যবহারে গন্ধক, দস্তা প্রভৃতির ঘাটতি কম হয়। এছাড়া গাছের বৃদ্ধিকারক দ্রব্য যেমন হরমোন সরবরাহ বৃদ্ধি পায়। * কচি পাতার গোড়া সাদা হয়ে যাওয়া এবং পুরোনো পাতায় মরচে পড়া বাদামী রং থেকে হলদে ও কমলা রং হয়ে যাওয়া বন্ধ করে। * গাছের পাতা লাল হয়ে যাওয়া বন্ধ করতে সাহায্য করে এবং ফলন বাড়ায়। * মাটিতে কীটনাশক ঔষধ ও রাসায়নিক সারের অধিক্যজনিত কোন বিষক্রিয়া কমাতে সাহায্য করে। যোগাযোগঃ চলন্তিকা উদ্যোগ, ২২০/এ/৩/এ দক্ষিণ পীরেরবাগ, আমতলা, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬। মোবাইলঃ ০১৭৩৯১৬৪৩৮৮ |